Monday, November 25, 2019

স্বল্প খরচে জাপান যাওয়ার সুযোগ! প্রায় ৩ লক্ষ্য ৪৫ হাজার কর্মী নিবে জাপান



জাপানে বিশেষায়িত দক্ষ কর্মী নিয়োগের তালিকায় নবম দেশ হিসেবে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের নাম। এর আগে থেকে চীন, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম কর্মীদের নিচ্ছে জাপান। সম্প্রতি প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং জাপানের বিচার বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য, শ্রম ও কল্যাণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, দেশটির জাতীয় পরিকল্পনা এজেন্সির মধ্যে একটি সহযোগিতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর ফলে জাপানের শ্রমবাজারে ৫ বছরের মধ্যে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৪০০ বাংলাদেশি কর্মীর জন্য পথ সুগম হলো। একজন কর্মীর মাসিক বেতন হবে প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সহযোগিতা স্মারক অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ১৪টি নির্দিষ্ট খাতে বিশেষায়িত দক্ষ কর্মী নেবে জাপান। আর এই কর্মীদের খরচ বহন করবে নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।
জাপান দুটি ক্যাটাগরিতে ১৪টি সেবা, কৃষি, শিল্প ও নির্মাণখাতে বিশেষ দক্ষ ও জাপানিজ ভাষায় পারদর্শী কর্মীদের নিয়োগ দেবে। এই ১৪ খাত হলোনার্সিং কেয়ার, রেস্টুরেন্ট, কনস্ট্রাকশন, বিল্ডিং ক্লিনিং, কৃষি, খাবার ও পানীয় শিল্প, সেবা খাত, ম্যাটারিয়ালস প্রেসেসিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেশিনারি, ইলেক্ট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতি, জাহাজ নির্মাণ শিল্প,মৎস্য শিল্প, অটোমোটিভ যন্ত্রাংশ তৈরি শিল্প এবং এয়ারপোর্ট গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং অ্যান্ড এয়ারক্রাফট মেনটেইনেন্স (এভিয়েশন)।
প্রথম ক্যাটাগরিতে জাপানি ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও নির্দিষ্ট কাজে দক্ষতা থাকলে পরিবার ছাড়া জাপানে পাঁচ বছর পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ পাবেন। আর দ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে যাদের জাপানি ভাষা ও নির্দিষ্ট কাজে দক্ষতা প্রথম ক্যাটাগরির কর্মী থেকে বেশি তারা পরিবারসহ অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজ করার সুযোগ পাবেন।
জাপানের নতুন স্পেসিফায়েড স্কিলড ভিসা চালু করায় এখন থেকে জাপান বিপুল-সংখ্যক বিদেশি কর্মী নিয়োগ দিতে পারবে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী জাপান ৩ লাখ ৬১ হাজার ৪০০ বাংলাদেশি শ্রমিক জাপানের বাজারের প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। গত ডিসেম্বরে জাপান সরকার সংসদে এই বিল পাস করে।




 টেকনিক্যাল ইন্টার্ণ  ট্রেনিং প্রোগ্রাম 

স্পেসিফায়েড স্কিলড ভিসা ক্যাটেগরি-১

জাপান সরকারের স্পেসিফায়েড স্কিল ভিসা ক্যাটেগরি-১ অনুযায়ী ১৪টি খাতের কর্মীরা ৫ বছরের জন্য ভিসা পাবেন। আবেদনকারীকে এই ক্যাটেগরির ভিসার জন্য জাপানি ভাষায় পরীক্ষা এবং দক্ষতার পরীক্ষা দিতে হবে। এই ভিসার আওতায় কর্মীরা তাদের পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে আসতে পারবে না। এই ক্যাটেগরির ভিসা সীমিত সময়ের জন্য নবায়ন করা যাবে কিন্তু দ্বিতীয় ক্যাটেগরির ভিসায় পরিবর্তন করার জন্য সময় বাড়ানো হবে না। জাপানের ইমিগ্রেশন বিভাগ বলছে, প্রথম বছরে এই ক্যাটেগরিতে ৪৭ হাজার ৫৫০টি ভিসা দেওয়া হবে। বাকিগুলো আগামী ৫ বছরব্যাপী দেওয়া হবে। এছাড়া, এই ক্যাটেগরিতে শুধু নার্সিং কেয়ার খাতেই ৬০ হাজার ভিসা দেওয়া হবে।

১৪টি খাতে যে কয়টি ভিসা দেবে জাপান

নার্সিং কেয়ারে ৬০ হাজার, রেস্টুরেন্ট খাতে ৫৩ হাজার, কনস্ট্রাকশন খাতে ৪০ হাজার, বিল্ডিং ক্লিনিং খাতে ৩৭ হাজার, কৃষি খাতে ৩৬ হাজার ৫০০, খাবার ও পানীয় শিল্পে ৩৪ হাজার, সেবা খাতে ২২ হাজার, ম্যাটারিয়ালস প্রেসসিং খাতে ২১ হাজার ৫০০, ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেশিনারি ৭ হাজার, ইলেকট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতি ৪ হাজার ৭০০, জাহাজ নির্মাণ শিল্পে ১৩ হাজার, মৎস্য শিল্পে ৯ হাজার, অটোমোবাইল মেনটেইনেন্স শিল্পে ২১ হাজার ৫০০, এয়ারপোর্ট গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং অ্যান্ড এয়ারক্রাফট মেনটেইনেন্স (এভিয়েশন) খাতে ২ হাজার ২০০ মিলিয়ে ৫ বছরের মধ্যে ৩ লাখ ৬১ হাজার ৪০০ বাংলাদেশি কর্মীকে ভিসা দেবে জাপান সরকার।
প্রসঙ্গত, জাপানের শ্রম আইন অনুযায়ী, একজন কর্মীর ন্যূনতম বেতন বাংলাদেশি মুদ্রায় ঘণ্টায় প্রায় ৭০০ টাকা। প্রত্যেক কর্মী দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ করতে পারবেন। তবে, কিছু কিছু খাতে সপ্তাহে ৪৪ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করার সীমাবদ্ধতা আছে। সে হিসাবে একজন কর্মীর মাসিক বেতন হবে প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিদেশি কর্মীদের বেতন জাপানের স্থানীয় নাগরিকদের সমান অথবা বেশি হতে পারে। আর বেতনের টাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করা হবে।
প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০১৭ সালে ইন্টারন্যাশনাল ম্যানপাওয়ার ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (আইএম) জাপানের সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের স্বাক্ষরিত একটি সমঝোতা স্মারকের আওতায় সরকারিভাবে বর্তমানে কারিগরি শিক্ষানবিস হিসেবে কর্মী পাঠানো হচ্ছে সে দেশে।
কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) হিসাব অনুযায়ী, গত বছর মাত্র ১৬৩ জন টেকনিক্যাল ইন্টার্ন জাপানে পাঠাতে পেরেছে বাংলাদেশ। চলতি বছর ৪০০ কর্মী পাঠানোর লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও জুলাই পর্যন্ত গেছে মাত্র ১১৯ জন। আরও প্রায় এক হাজার কর্মীর ভাষা প্রশিক্ষণ শেষ হয়েছে। এছাড়া, বিভিন্ন জেলার ২৭টি কেন্দ্রে ৪০ জন করে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে বিএমইটি। চার মাস মেয়াদি জাপানি ভাষা শেখার এসব প্রশিক্ষণের পর পরীক্ষায় বসেন কর্মীরা। উত্তীর্ণ হলে আইএম জাপানের ব্যবস্থাপনায় আরও চার মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এরপর শিক্ষানবিস হিসেবে তাদের জাপানে নিয়ে যাওয়া হয়। জাপান সরকারের নতুন নীতিমালা অনুযায়ী তারাও নতুন এই ভিসা সিস্টেমে আবেদন করতে পারবেন।
ভাষা শিক্ষা
জাপানে যেতে হলে জাপানি ভাষা জানতে হবে। এজন্য জাপানি ভাষার এন ফোর লেভেল পর্যন্ত জানতে হবে। জাপানি ভাষায় এন ফাইভ হচ্ছে প্রাথমিক পর্যায়। এর পরের ধাপ হচ্ছে এন ফোর লেভেল। অর্থাৎ জাপানি ভাষায় বলতে, লিখতে ও পড়তে জানতে হবে। সরকার অনুমোদিত জাপানিজ ভাষা প্রতিষ্ঠানে শেখা যাবে। এছাড়াও সরকার অনুমোদিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভাষা শিখতে পাড়বেন।

যেসব জাপানিজ ভাষা প্রতিষ্ঠানসমূহে শিখতে পাড়বেনঃ

ড্যাফোডিল জাপান আইটি
যোগাযোগ ঃ ইউনিয়ন হাইটস ০১, লেভেল ৮, ৫৫-২, ওয়েস্ট পান্থপথ, ঢাকা. 
ফোনঃ  ০২-৯১১২২৮০, ০১৮৪৭১৪০১১০

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল প্রফেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (দীপ্তি).
যোগাযোগ ঃ  রাসেল স্কয়ারে, লেক সার্কাস, পান্থপথ, ঢাকা-১২০৫
ফোনঃ ০১৭১৩ ৪৯৩২৬৭ 

ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অফ লাঙ্গুয়েজেস (দিল)
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি(৫থ ফ্লোর, ৫১২/এ ঢাকা, ১২১৫
ফোনঃ ০১৮৪৭১৪০০১৮ 

আবেদনের পদ্ধতি

প্রয়োজনীয় দক্ষতা থাকলে অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। প্রবাসী কল্যাণ ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাপানে শ্রমিক পাঠিয়ে থাকে বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো বা বিএমইটি।

এছাড়া জাপান সরকারের সঙ্গে হওয়া নতুন জনশক্তি রফতানি চুক্তির আওতায় এরইমধ্যে ১১টি সংস্থাকে অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

ইতিমধ্যে কয়েকটি সংস্থা উদ্বেগ নিয়েছে। তাদের মধ্যে গ্লোবাল রিক্রুটিং এজেন্সী বাংলাদেশে প্রথম ক্যারিয়ার ইন জাপান এক্সপো আয়োজন করেছে। এই এক্সপোর মাধ্যমে জাপান যাওয়ার ব্যাপারে  অনেক তথ্য প্রদান  করা হয়েছে। জানা গেছে জিআরই জাপান কোম্পানির সাথে চুক্তির মাধ্যমে প্রথম ইন্টার্ভিউ সেশন সম্পূর্ণ হয়েছে।

গ্লোবাল রিক্রুটিং এজেন্সী
১৯/, ডেফোডিল কনকর্ড টাওয়ার, পান্থপথ ঢাকা-১২০৫
ফোনঃ ৮৮০২ ৮১৫৬৫২৪, ০১৮১১-৪৫৮৮৬৮



Sunday, November 24, 2019

Hotel Job in Japan



#Job_Opportunity_in_Japan 
====================
★IT Professional
👇🏻 Requirements: 
======================
✍️ Education : CSE, SE & CS ( Fresher can apply) 
✍️ Japanese language Level N3
👇🏻 Facilities: 
★ Salary : 220-300 K Yen
👇🏻 Deadline: 
28th November, 2019
📧 Send Us CV at info@djit.ac, rassel@djit.ac 
★Documents required: 
# Passport
# P. Size Photo
# Academic Papers
# Japanese language certificate
বিস্তারিত জানতে আমাদের অফিসে ভিজিট করুনঃ 
☎️ 02-9112280, +8801847140105, +8801713493282, +8801847140110
Daffodil Japan IT Limited
Union Heights 01, level 8 
55-2, West Panthapath, Dhaka. 
(Adjacent to Square Hospital)
#Technical_Intern_Visa

Friday, November 15, 2019

স্বল্প খরচে জাপান যাওয়ার সুযোগ! ফ্রি সেমিনার

জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ও উচ্চ শিক্ষা বিষয়ক ফ্রি সেমিনার
Registration Now : http://djit.ac/japan_reg/
☎️ 02-9112280, +8801847140105, +8801713493282, +8801847140110

আপনারা যারা ওয়ার্ক পারমিট অথবা টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেনিং প্রোগ্রামে জাপান যেতে অপেক্ষা করছিলেন, তাদের জন্য সুখবর !

জাপানে কর্মী নিয়োগের সূচকে বাংলাদেশ এখন ৯তম স্থানে অবস্থান করেছেন। বাংলাদেশ থেকে জাপানে জনশক্তি নিতে দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। তবে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী শুধু দক্ষ কর্মীরাই জাপান যেতে পারবেন। এর জন্য জাপানি ভাষা জানা থাকাও বাধ্যতামূলক।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে জাপানে উচ্চ শিক্ষা এবং স্থায়ীভাবে বসবাস করতে যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। বর্তমানে জাপানের অর্থনীতি বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম। তবে সে তুলনায় লোকবল দিনদিনই কমছে। বিশ্ব জনসংখ্যা রিভিউ রিপোর্ট -২০১০ অনুযায়ী, জাপানের জনসংখ্যা গত ৫ বছরেই কমে গেছে প্রায় ১০ লাখ। এ পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে, তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো থেকে দক্ষ জনশক্তিকে জাপানে চাকরি ও শিক্ষা অর্জনে উৎসাহিত করতে উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার । আর এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, মালয়েশিয়া, নেপাল, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনের মতো দেশগুলো । অনেকে হয়তো শুনেছেন টোকিওতে COE দেওয়া হয় না । অনেকই হতাশ হয়েছেন । জাপানে অনেক প্রভিন্স আছে যেখানে অনেক স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি আছে । আমরা প্রায় ৪০ টির উপরে প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করি। এই সব প্রভিন্সেতেও খুব সহজে পড়াশুনা ও কাজ করা যায় । জাপানের বিভিন্ন প্রভিন্সে সমান ভাবে পড়াশুনার পাশাপাশি পার্ট টাইম কাজ করে টিউশন ফি , থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা যায় ও দেশে টাকা পাঠানো সম্ভব । বরং অন্যোন্য প্রদেশে টোকিওর তুলনায় খরচ কম।

#ফ্রি_সেমিনার
Daffodil Japan IT, জাপানিজ ও দেশের স্বনাম ধন্য ড্যাফোডিল গ্রুপের ড্যাফোডিল জাপান আইটি একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। সফলতার সাথে শত শত শিক্ষার্থী ড্যাফোডিল জাপান আইটির মাধ্যমে জাপানে ক্যারিয়ার গড়েছেন। সেই সফলতার ধারাবাহিকতায় আবারও আমরা উচ্চ শিক্ষা ও চাকরি বিষয়ক সেমিনার আয়োজন করেছি । আপনাদের সবাইকে সেমিনারে আমন্ত্রণ । সেমিনারটি সকলের জন্যে উন্মুক্ত।

ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করুনঃ http://djit.ac/japan_reg/



#সেমিনারের_সময়_সূচী :

Thursday,November 21,2019|Time:4:00PM
Friday,September 22,2019|Time:11:00AM
Friday,September 22,2019|Time:4:00 PM
Saturday,September 23,2019|Time:4:00 PM

রেজিস্ট্রেশন লিংক: http://djit.ac/japan_reg/

#সেমিনারের_আলোচ্য_বিষয়

জব ভিসা সমূহঃ
– জাপানে জব ভিসা ও জব ক্যাটাগরি নিয়ে আলোচনা
– জাপানিজ কোম্পানি ও বেতন
– জাপান যেতে প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র ও যোগ্যতা
স্টুডেন্ট ভিসা সমূহঃ
– কত খরচ পড়বে জাপান যেতে – টিউশন ফি এবং অন্যান্য ভিসা প্রসেসিং খরচ
– জাপানে ভর্তি এবং ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া সাথে কী কী কাগজপত্র এবং যোগ্যতা লাগবে
– ব্যাংক ব্যাল্যান্স এবং একাউন্ট বিষয়ক বিস্তারিত ধারনা!
– পার্ট-টাইম জব পাওয়া যাবে কিনা, ফুল টাইম জব কিভাবে পাবেন?
– পড়াশুনা শেষে ফুলটাইম জব করার নিশ্চয়তা আছে কিনা, থাকা-খাওয়া, নতুন দেশে টিকে থাকার ধারনা!
– কীভাবে স্থায়ী আবাসন অথবা জাপানের নাগরিকত্ব পাওয়া যাবে এবং সেমিনারে অংশগ্রহণকারীদের সমস্ত প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর!

রেজিস্ট্রেশন লিংক: http://djit.ac/japan_reg/
=================================================
যোগাযোগ :
Daffodil Japan IT Limited
Union Heights 01, level 8
55-2, West Panthapath, Dhaka.
(Adjacent to Square Hospital)
02-9112280, +8801847140105, +8801847140110 +8801713493282
E-mail : info@djit.ac
Website: http://djit.ac/

ভিসার মেয়াদ ৫ বছর।

Friday, November 8, 2019

জাপানে উচ্চ শিক্ষা ! পড়াশুনার পাশাপাশি পার্ট টাইম কাজ করার সুযোগ !

#জাপানে_উচ্চ_শিক্ষা ! পড়াশুনার পাশাপাশি পার্ট টাইম কাজ করার সুযোগ !
( জুলাই ও অক্টোবর সেশন ২০২০ )
☎️ 02-9112280, +8801847140105, +8801713493282, +8801847140110
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে জাপানে উচ্চ শিক্ষা এবং স্থায়ীভাবে বসবাস করতে যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। বর্তমানে জাপানের অর্থনীতি বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম। তবে সে তুলনায় লোকবল দিনদিনই কমছে। বিশ্ব জনসংখ্যা রিভিউ রিপোর্ট -২০১০ অনুযায়ী, জাপানের জনসংখ্যা গত ৫ বছরেই কমে গেছে প্রায় ১০ লাখ। এ পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে, তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো থেকে দক্ষ জনশক্তিকে জাপানে চাকরি ও শিক্ষা অর্জনে উৎসাহিত করতে উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার । আর এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, মালয়েশিয়া, নেপাল, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনের মতো দেশগুলো । অনেকে হয়তো জেনেছেন টোকিওতে তুলনামূলক COE আসে না । তাতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। জাপানে অনেক প্রভিন্স আছে যেখানে অনেক স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি রয়েছে । এই সব প্রভিন্সতেও পড়াশুনা ও কাজ খুব সহজে করা যায় । জাপানের বিভিন্ন প্রভিন্সতে সমান ভাবে পড়াশুনার পাশাপাশি পার্ট টাইম কাজ ও সঞ্চয় করা যায় যা পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলোতে খুবই কঠিন । পার্ট টাইম জব করে থাকা- খাওয়া, টিউশন ফিসহ খুব সহজে ব্যবস্থা করতে পারবেন। বরং অন্য প্রভিন্সতে টোকিওর তুলনায় খরচ কম। আমরা টোকিও বাহিরে যেসব প্রভিন্সেতে যাওয়ার সুযোগ আছে নিন্মে দেওয়া হলো ঃ
1. Tokyo 2. Hokkaido 3. Osaka 4. Kyoto 5. Shizuoka 6. Kanagawa 7. Nagano 8. Okinawa 9. Aichi 10. Fukuoka 11. Hyogo 12. Miyagi 13. Nara 14. Tochigi 15. Niigata 16. Hiroshima 17. Miyazaki 18. Ishikawa 19. Gifu 20. Chiba
জাপানের শিক্ষা আন্তর্জাতিক মানের। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৭৮০টি। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক অনেক কম খরচে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। পড়াশোনার পাশাপাশি সাপ্তাহিক ২৮ ঘণ্টা পার্টটাইম কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে জাপান সরকার, যা ইউরোপ-আমেরিকার অনেক উন্নত দেশেও নেই। এছাড়া, বার্ষিক ছুটির সময়কাজের সময় নিয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। প্রথম অবস্থায় জাপানে প্রতি ঘণ্টায় পার্টটাইম কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১০০০ থেকে ১২০০ জাপানি ইয়েন। দক্ষতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেতনও বাড়তে থাকে।
জাপানে প্রায় সব বিষয়েই পড়াশোনার সুযোগ আছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য_ হিউম্যান স্টাডিজ, লিংগুয়িস্টিক স্টাডিজ, হিস্টোরিক্যাল স্টাডিজ, হিউম্যান সায়েন্স, এডুকেশনাল সায়েন্স, ল অ্যান্ড সোসাইটি, পাবলিক ল অ্যান্ড পলিসি, ইকোনমিক্স, ম্যানেজমেন্ট, অ্যাকাউন্ট্যান্সি, ফিজিক্স, অ্যাস্ট্রোনমি, জিওফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, আর্থ সায়েন্স, মেডিকেল সায়েন্স, ডিজঅ্যাবিলিটি সায়েন্স, ডেন্টিস্ট্রি, ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি, বায়োফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্স, লাইফ সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল সিস্টেস অ্যান্ড ডিজাইন, ন্যানোমেকানিক্স, অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং, কোয়ান্টাম সায়েন্স অ্যান্ড এনার্জি ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, ইত্যাদি।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে সারা বিশ্বজুড়ে বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের প্রায় ৯.৫ শতাংশই জাপানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে। জাপানে উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের এই ব্যাপক চাহিদার কারণ হচ্ছে, জাপানে ছাত্রছাত্রীরা যুগোপযোগী সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার থেকে শুরু করে যে কোন বিষয়ে জাপানী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশুনার বিস্তৃত সুযোগ পাচ্ছে । জাপানের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা দেয়া হলো:
ইউনিভার্সিটি অব টোকিও, ওসাকা ইউনিভার্সিটি, ওকায়ামা ইউনিভার্সিটি, টোকিও ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স, টোকিও ইউনিভার্সিট, হিরোশিমা ইউনিভার্সিটি, টোকিও মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল ইউনিভার্সিটি, ওসাকা সিটি ইউনিভার্সিটি, তোকুশিমা ইউনিভার্সিটি, ইয়োকো হামা ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
#কোর্সের মেয়াদ ও যোগ্যতা
এডুকেশন ভিসা নিয়ে অনেকেই জাপান যচ্ছেন। আপনি যদি এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তবে ব্যাচেলর্স ডিগ্রি বা গ্রাজুয়েশন এবং ব্যাচেলর্স ডিগ্রিতে উত্তীর্ণ হলে মাস্টার্সে বা পোস্ট গ্রাজুয়েশনে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ব্যাচেলর্ ডিগ্রি, মাস্টার্স ডিগ্রি ও ডক্টরেট প্রোগ্রামে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য আপনি জাপানে যেতে পারেন। রয়েছে ১ বছর ৩ মাস থেকে ২ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্সও। ব্যাচেলর্স ডিগ্রির ক্ষেত্রে বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়েই চার বছর মেয়াদি কোর্স পড়িয়ে থাকে। আর মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য রয়েছে দুই বছরে মেয়াদি কোর্স।
#প্রথম_ধাপের_প্রস্তুতি
জাপানী ভাষার জিএলপিটি এন ফাইভ(JLPT N5) কোর্স শেষ করে আপনি জাপানে পড়াশুনা ও চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন। সে জন্য প্রাথমিকভাবে ভাষা শেখার কোর্স সম্পন্ন করতে হবে। আর ভাষা শেখার কোর্সটি শেষ করতে সময় লাগবে তিন থেকে চার মাস। এছাড়া রয়েছে দেড় বছর মেয়াদি অ্যাডভান্স ল্যাংগুয়েজ কোর্স। তবে জিএলপিটি এন ফাইভ শর্ট কোর্সটি করলে চলবে। Daffodil Japan IT তে আপনি এন ৫ কোর্স ও এন ৪ দুইটাই করতে পারবেন।


জাপানে বিদেশী ছাত্রছাত্রীদের বসবাসের জন্য চার ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে। এগুলো হচ্ছে- স্টুডেন্ট ডরমিটরি বা হোস্টেল, স্থানীয় সরকারের বরাদ্দ করা পাবলিক হাউজিং, বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার স্টাফ ডরমিটরি এবং ব্যক্তিগত ভাড়া বাসা। জাপানে একজন শিক্ষার্থীর থাকা-খাওয়া এবং অন্যান্য খরচ বাবদ মাসে ত্রিশ হাজার টাকা খরচ হবে ।
পাঁচ বছর থাকার পর কোন শিক্ষার্থী চাইলে পি আর বা স্থায়ী বসবাস জন্য আবেদন করতে পারবেন
শিক্ষর্থীদের জন্য রয়েছে সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা খন্ডকালীন কাজের সুযোগ । সাপ্তাহিক ছুটিরদিনেও কাজ করতে পারবেন তারা
জাপানে প্রতি ঘন্টা খন্ডকালীন কাজ করলে ৯০০ থেকে ১২০০ ইয়েন আয় করা যায় যা মাস শেষে যা বাংলাদেশী টাকায় ১ লাখের মতো বা তারও বেশি ।
আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের অফিসে ভিজিট করুন ।
Visit https://www.youtube.com/cha…/UCjUNaeMs4PFnpYfjLUz4miw/videos
___________________________________________
Daffodil Japan IT Limited
Union Heights 01, level 8
55-2, West Panthapath, Dhaka.
+8801847140110 ,+8801713493282, +8801847140105